ওয়েল্ড জোড়ের আলট্রাসনিক পরীক্ষা

এসএসসি(ভোকেশনাল) - ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন-১ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | | NCTB BOOK
1

ধ্বংসাত্মক পরীক্ষা কখনও কখনও মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। টেস্ট স্পেসিম্যানকেই শুধু ধ্বংসাত্মক পদ্ধতিতে পরীক্ষা করলে শুধু পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যায় কিন্তু জোড়াটি নষ্ট হয়ে যায়। তাই অনেক ক্ষেত্রে এ অধ্বংসাত্মক পরীক্ষা প্রক্রিয়া ধাতু জোড়ের ক্ষেত্রে উত্তম।

আন্ট্রাসনিক টেস্টের বর্ণনা

আস্ট্রাসনিক নিরীক্ষণ ওয়েল্ড পরীক্ষার একটি অধ্বংসাত্মক পদ্ধতি। আল্ট্রাসনিক সাউন্ড কাজে লাগিয়ে এ টেস্ট করা হয়। এ টেস্টে ২০০০০০ থেকে ২৫০০০০০০ সাইকেল/সেঃ কম্পনার বিশিষ্ট শব্দ তরঙ্গ চালনা করা হয়। তরঙ্গ ওয়েভের অভ্যন্তরে বরাবর ভেল করে নিকটবর্তী তলের দোষ-ত্রুটি নির্ণয় করে। যখন তরঙ্গ ধাতুর মধ্য দিয়ে চলে তখন এর কিছু শক্তি হারিয়ে ফেলে এবং এটি ইন্টারফেসে প্রতিফলিত হয়। প্রতিফলিত রশ্মি পালস ইকো যন্ত্রের পর্দায় প্রদর্শিত হয়ে ওয়েন্ড জোড়ের ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে কীনা প্রদর্শন করে। অনেক সময় ওরেন্ড জোড়ের উপর মরলা থাকলে ত্রুটি-বিচ্যুতি শনাক্ত করতে সমস্যা হয়। তাই ভরেন্ড জোড় ভালোভাবে পরিষ্কার বা স্মুথ করে আল্ট্রাসনিক টেস্ট করতে হয়।  

Content added By
Promotion